স্পোর্টস ডেস্ক : দুই গোলে এগিয়ে থেকেও পয়েন্ট হারাতে বসেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। বদলি হিসেবে নেমে শেষদিকে জিনেদিন জিদানের মুখে হাসি ফোটালেন ব্রাজিলের তরুণ ফরোয়ার্ড রদ্রিগো। তাতেই রোমাঞ্চকর এক লড়াইয়ে ৩-২ গোলে ইন্টার মিলানকে হারিয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে রিয়াল। চ্যাম্পিয়নস লিগে পেয়েছে নিজেদের প্রথম জয়।
আলফ্রেদো দি স্তেফানো স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার রাতে ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচটিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই-ই হয়েছে। ৩৩ মিনিটের মাথায় দুই গোলে এগিয়ে যাওয়া রিয়াল পরের দিকে দুই গোল হজম করে বিপদ দেখছিল। তখনই ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন রদ্রিগো।
শুরু থেকেই আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে জমে উঠে ম্যাচ। ২৫ মিনিটে রিয়ালকে এগিয়ে নেন অভিজ্ঞ বেনজেমা। যদিও এতে ভুলটা ছিল ইন্টারেরই।
আশরাফ হাকিমি মাঝমাঠ থেকে গোলরক্ষককে ব্যাকপাস করতে গেলে সেই বল পেয়ে যান বেনজেমা। গোলরক্ষক সামির হান্দানোভিচ এগিয়ে এসেছিলেন। তাকে কাটিয়ে ফাঁকা জালে বল জড়ান ফরাসি ফরোয়ার্ড।
৩৩ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সার্জিও রামোস। টনি ক্রুসের কর্নারে লাফিয়ে ওঠে দারুণ এক হেড নেন রিয়াল অধিনায়ক। যা আটকানোর সাধ্য ছিল না ইন্টারের।
২-০ গোলে পিছিয়ে পড়া ইন্টার অবশ্য দুই মিনিটের মাথায়ই ব্যবধান কমায়। বারেল্লার ব্যাকহিল পাস ডি-বক্সে পেয়ে নিখুঁত শটে থিবো কোর্তোয়াকে পরাস্ত করেন মার্তিনেস।
দ্বিতীয়ার্ধে ৬৮তম মিনিটে আরও এক গোল হজম করে রিয়াল। এবার ডান দিক থেকে মার্তিনেসের হেডে বাড়ানো বল ডি-বক্সে পেয়ে নিচু শটে লক্ষ্যভেদ করেন পেরিসিচ।
রিয়াল তখন পয়েন্ট হারানোর শঙ্কায়। বদলি হিসেবে নামা দুই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়াস জুনিয়র আর রদ্রিগো সেই শঙ্কা থেকে বাঁচান দলকে।
ম্যাচের তখন ৮০ মিনিট চলছিল। বাঁ দিক থেকে ভিনিসিউস জুনিয়রের বাড়ানো পাস ডান দিকে ডি-বক্স থেকে জোরালো শট নেন রদ্রিগো। সেই বল জাল খুঁজে পেতে কষ্ট হয়নি।
I have been surfing on-line more than three hours
today, yet I by no means discovered any fascinating article like yours.
It is lovely price enough for me. In my opinion, if all site owners and bloggers made good content as you did, the web
will probably be much more helpful than ever before.
great issues altogether, you simply won a new reader.
What would you recommend about your post that you made some days
in the past? Any sure?
Comments are closed.